Skip to Content

ভাত-রুটি বাদ দিয়ে কী খাবেন? জেনে নিন ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির

October 24, 2025 by
ভাত-রুটি বাদ দিয়ে কী খাবেন? জেনে নিন ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির
Muraduzzaman
| No comments yet

ডা জাহাঙ্গীর কবির নির্দিষ্ট কোনো ডায়েট চার্ট প্রদান করেন না। তিনি প্রতিটি রোগীর শারীরিক অবস্থা ও রোগের ধরন অনুযায়ী ব্যক্তিভিত্তিক স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের পরিকল্পনা করে দেন। রোগ ও ওষুধমুক্ত জীবন অর্জনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইলের অন্যান্য দিকের পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার জন্য ডা জাহাঙ্গীর কবিরের নির্দেশিত খাদ্যপরিকল্পনা সাধারণত নিম্নরূপ হয়ে থাকে।


জেনে নিন ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির


বডি ডিটক্সিফিকেশন 

ডিটক্সিফিকেশন অর্থ হলো— শরীর থেকে বিষাক্ত ও বর্জ্য পদার্থ বের করে দেওয়া। জেকে লাইফস্টাইল ফলো করার প্রথম ধাপে মূলত বাজে খাবার ও অভ্যাস ত্যাগ করে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও ভালো অভ্যাস গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।


বডি ডিটক্সিফিকেশনের পদ্ধতি:

  • কফি এনিমা
  • বাজে তেল, সাদা লবণ ও প্রসেসড খাবার বর্জন
  • শুধুমাত্র অর্গানিক ও প্রাকৃতিক খাবার গ্রহণ
  • ধূমপান, রাসায়নিক প্রসাধনী, অতিরিক্ত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার এবং রাত জাগা পরিহার


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর

সন্ধ্যা

১। নারকেল তেলের পুলিং

২। ভিনেগার + বেকিং সোডা পানীয়

৩। হলুদ বুস্টার

৪। গ্রিন জুস / স্পিরুলিনা

৫। ডিটক্স ওয়াটার

৬। ওটস / বাকহুইট রুটি + ডিম

১। ব্ল্যাক কফি / গ্রিন টি

২। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

৩। শাক-সবজি + সালাদ + বাকহুইট রাইস + ডিম + মাছ/মাংস + বাদাম

৪। চিয়া সিডের পানি

১। ভিনেগার পানীয় (বেকিং সোডা ছাড়া)

২। শাক-সবজি + সালাদ + কিনোয়া রাইস + ডিম + মাছ/মাংস + বাদাম

৩। চিয়া সিডের পানি

👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.



বডি ডিটক্সিফিকেশনের উপকারিতা:

  • দেহে জমে থাকা টক্সিন দূর হয়
  • ইনফ্লামেশন কমে
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
  • নানা রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়


ফ্যাট অ্যাডাপটেশন 

ফ্যাট অ্যাডাপটেশন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে শরীর কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে ভালো চর্বিকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করতে শেখে।


ফ্যাট অ্যাডাপটেশন পদ্ধতি:

  • কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে ভালো চর্বির পরিমাণ বাড়ানো
  • খাবারের তালিকায় ঘি, নারকেল তেল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ জাতীয় চর্বি যুক্ত করা


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর

সন্ধ্যা

১। নারকেল তেলের পুলিং

২। ভিনেগার + বেকিং সোডা পানীয়

৩। হলুদ বুস্টার

৪। গ্রিন জুস / স্পিরুলিনা

৫। ডিটক্স ওয়াটার

৬। সবজি + ডিম + সালাদ

৭। বুলেট কফি

১। গ্রিন টি

২। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

৩। শাক-সবজি + সালাদ + ডিম + মাছ/মাংস + বাদাম

৪। চিয়া সিডের পানি

১। ভিনেগার পানীয় (বেকিং সোডা ছাড়া)

২। শাক-সবজি + সালাদ + ডিম + মাছ/মাংস + বাদাম

৩। চিয়া সিডের পানি

👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.


ফ্যাট অ্যাডাপটেশন উপকারিতা:
  • শরীরে জমে থাকা ফ্যাট বার্ন হয়
  • শরীর শক্তি উৎপাদনে ফ্যাট ব্যবহার করতে শেখে
  • রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে


(১৬x৮)ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং 

১৬/৮ ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ ঘণ্টা না খেয়ে থেকে বাকি ৮ ঘণ্টার মধ্যে খাবার খাওয়া।


(১৬x৮)ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং পদ্ধতি:

  • ১৬ ঘণ্টা পানাহার থেকে বিরত থাকতে হবে (ড্রাই ফাস্টিং)
  • শারীরিক অবস্থাভেদে, প্রয়োজনে পিংক সল্ট মিশ্রিত পানি খেয়ে ওয়াটার ফাস্টিং করা যেতে পারে


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর

সন্ধ্যা

রাত ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত না খাওয়ার সময়।

(ওয়াটার ফাস্টিং হলে পিংক সল্ট মিশ্রিত পানি গ্রহণযোগ্য)

১। ভিনেগার + বেকিং সোডা পানীয়

২। হলুদ বুস্টার

৩। গ্রিন জুস/স্পিরুলিনা

৪। ডিটক্স ওয়াটার, গ্রিন টি

৫। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

৬। শাক-সবজি + ডিম + মাছ/মাংস + সালাদ + বাদাম

১। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

২। শাক-সবজি + ডিম + মাছ/মাংস + সালাদ + বাদাম

৩। চিয়া সিডের পানি

👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.


(১৬x৮)ইন্টারমিটেন্ট-এর ফাস্টিং উপকারিতা:
  • মেটাবলিজম উন্নত হয়
  • ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ে
  • শরীরে অটোফ্যাজি শুরু হয়
  • ওজন হ্রাস পায় ও সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমে


(২০x৪) ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং 

২০x৪ ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং পদ্ধতি তুলনামূলক কঠোর ফাস্টিং প্যাটার্ন। এদ্ধতিতে ২০ ঘণ্টা না খেয়ে থেকে পরবর্তী ৪ ঘণ্টার মধ্যে সব খাবার গ্রহণ করতে হয়। এই পদ্ধতিকে "ওয়ারিয়র ডায়েট" বলা হয়।


(২০x৪) ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং পদ্ধতি:

  • ২০ ঘণ্টা পানাহার থেকে বিরত থাকতে হবে (ড্রাই ফাস্টিং)
  • শারীরিক অবস্থাভেদে, প্রয়োজনে পিংক সল্ট মিশ্রিত পানি খেয়ে ওয়াটার ফাস্টিং করা যেতে পারে


খাদ্য পরিকল্পনা

ফাস্টিং সময়: রাত ১০টা থেকে পরদিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত (১৭ ঘণ্টা)

খাবারের সময়: বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর

সন্ধ্যা/রাত

রাত ১০টা থেকে দুপুর ৫টা পর্যন্ত না খাওয়ার সময়।

(ওয়াটার ফাস্টিং হলে পিংক সল্ট মিশ্রিত পানি গ্রহণযোগ্য)

১। পিঙ্ক সল্ট মিশ্রিত পানি

২। ভিনেগার ও বেকিং সোডার পানীয়

৩। গ্রিন জুস / স্পিরুলিনা

৪। ডিটক্স ওয়াটার

৫। হলুদ বুস্টার

৬। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

৭। খাবার: শাক-সবজি + ডিম + মাছ/মাংস + সালাদ + বাদাম + চিয়া সিড পানি


👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.


(২০x৪) ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এর উপকারিতা

  • মেটাবলিজম উন্নত করে
  • দ্রুত চর্বি বার্ন করে
  • ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে রাখে
  • অটোফ্যাজি সক্রিয় করে
  • ওজন হ্রাস ও কোষ মেরামতে সহায়ক


(২৩x১) ওয়ান মিল অ্যা ডে 

ওএমএড (One Meal A Day) পদ্ধতিতে প্রতিদিন ২৩ ঘণ্টা উপবাস থেকে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে একবার খাবার গ্রহণ করা হয়। এটি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের সবচেয়ে কঠোর ধরণ।

(২৩x১) ওয়ান মিল অ্যা ডে-এর পদ্ধতি

  • ২০ ঘণ্টা পানাহার থেকে বিরত থাকতে হবে (ড্রাই ফাস্টিং)
  • শারীরিক অবস্থাভেদে, প্রয়োজনে পিংক সল্ট মিশ্রিত পানি খেয়ে ওয়াটার ফাস্টিং করা যেতে পারে


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর

সন্ধ্যা/রাত

রাত ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত না খাওয়ার সময়।

(ওয়াটার ফাস্টিং হলে পিংক সল্ট মিশ্রিত পানি গ্রহণযোগ্য)

১। একই নিয়ম—পিংক সল্ট

২। ভিনেগার পানীয়

৩। গ্রিন জুস/স্পিরুলিনা

৪। ডিটক্স ওয়াটার

৫। হলুদ বুস্টার

৬। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড

৭। শাক-সবজি

৮। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ইত্যাদি।

👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.


(২৩x১) ওয়ান মিল অ্যা ডে-এর উপকারিতা

  • দ্রুত ফ্যাট বার্ন করে
  • ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়
  • অটোফ্যাজি সক্রিয় করে
  • কোষ মেরামত ও ডিটক্সিফিকেশন বাড়ায়
  • স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গঠনে সহায়ক


মাসল বিল্ডিং (বিগিনার)


প্রথম ৬ মাস যাঁরা ব্যায়াম করেন, তাঁরা বিগিনার পর্যায়ে পড়েন। এ পর্যায়ে মাসল বিল্ডিং ধীরে ধীরে ও ধৈর্যের সঙ্গে গঠিত হয়।

মাসল বিল্ডিং (বিগিনার)-এর পদ্ধতি

  • সপ্তাহে ৩–৪ দিন স্কোয়াট, পুশ-আপ ইত্যাদি করুন
  • ফর্মের প্রতি মনোযোগ দিন
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন
  • কার্ডিও সীমিত রাখুন


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর

সন্ধ্যা

নারিকেল তেল পুলিং

ভিনেগার + বেকিং সোডা পানীয়

হলুদ বুস্টার

গ্রিন জুস/স্পিরুলিনা

ডিটক্স ওয়াটার

ওটস/বাকহুইট রুটি + ডিম + ব্ল্যাক কফি


গ্রিন টি

মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

শাক-সবজি + ডিম + মাছ/মাংস + সালাদ + বাদাম + ব্ল্যাক রাইস


টেস্টোস্টেরন বুস্টার

ভিনেগার পানীয় (বেকিং সোডা ছাড়া)

কিনোয়া রাইসসহ হাই প্রোটিন খাবার

চিয়া সিড পানি


👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.


মাসল বিল্ডিং (বিগিনার) উপকারিতা

  • শরীর সুগঠিত করে
  • শক্তি ও ফিটনেস বাড়ায়
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে


মাসল বিল্ডিং (ইন্টারমিডিয়েট)

এই স্তরে সাধারণত ৬ মাস থেকে ২ বছর পর্যন্ত ব্যায়ামের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমনরা পড়েন। মৌলিক ব্যায়ামের কৌশলগুলো এরা ভালোভাবে আয়ত্তে আনেন।

মাসল বিল্ডিং (ইন্টারমিডিয়েট)-এর পদ্ধতি

  • সপ্তাহে ৪–৫ দিন ভারী ওজন নিয়ে স্কোয়াট, ডেডলিফট, বেঞ্চ প্রেস, রো, মিলিটারি প্রেস
  • পর্যাপ্ত প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও জটিল কার্ব
  • ফর্ম বজায় রাখুন, পানি খান, মাইন্ড-মাসল কানেকশন রাখুন

খাদ্য পরিকল্পনা: (বিগিনার-এর অনুরূপ)


মাসল বিল্ডিং (ইন্টারমিডিয়েট)-এর উপকারিতা

  • পেশির আয়তন বৃদ্ধি
  • শক্তি বৃদ্ধি
  • শরীরের গঠন উন্নত হয়


মাসল বিল্ডিং (অ্যাডভান্সড)

২ বছরের বেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যায়ামকারীরা এই পর্যায়ে পড়েন। এরা শরীরের সর্বোচ্চ সম্ভাব্য পেশি ও শক্তি উন্নয়ন করেন।

মাসল বিল্ডিং (অ্যাডভান্সড) পদ্ধতি

  • উচ্চ প্রোটিন, মাঝারি ফ্যাট ও নিয়ন্ত্রিত কার্বহিত ডায়েট
  • প্রি ও পোস্ট-ওয়ার্কআউট নিউট্রিশন গুরুত্ব দিন
  • নিয়মিত ঘুম, ফর্ম, প্রগ্রেস মনিটরিং এবং মাঝে মাঝে ডেলোড সপ্তাহ রাখুন


খাদ্য পরিকল্পনা: (বিগিনার-এর অনুরূপ)


মাসল বিল্ডিং (অ্যাডভান্সড)-এর উপকারিতা

  • পেশির ঘনত্ব ও ভলিউম বৃদ্ধি
  • শরীরের গঠন সুস্পষ্ট হয়
  • উচ্চ কার্যক্ষমতা অর্জন সম্ভব


মেইনটেইনিং

মেটাবলিক প্রোফাইল উন্নত হওয়ার পর এই সুস্থতা বজায় রাখতে পূর্বে অর্জিত সব ভালো অভ্যাস মেনে চলাই হলো মেইনটেইনিং।

মেইনটেইনিং পদ্ধতি:

‘জেকে লাইফস্টাইল’-এর প্রথম পাঁচটি শর্ত যথাযথভাবে মেনে চলা—

১. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

২. অটোফেজির চর্চা

৩. নিয়মিত ব্যায়াম

৪. পর্যাপ্ত ঘুম

৫. মানসিক প্রশান্তি


খাদ্য পরিকল্পনা

সকাল

দুপুর (সময়)

সন্ধ্যা (সময়)

১। কোকোনাট অয়েল পুলিং

২। ভিনেগার ও বেকিং সোডার পানীয়

৩। হলুদ বুস্টার

৪। গ্রিন জুস/স্পিরুলিনা

৫। ডিটক্স ওয়াটার

৬। ওটস/বাকহুইট রুটি + ডিম

১। গ্রিন টি

২। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড + হুয়ানারপো মাচো

৩। শাকসবজি + ডিম + মাছ/মাংস + সালাদ + বাদাম + ব্ল্যাক রাইস (সপ্তাহে ৩–৪ দিন)

১। মাকা-কাকাও ব্লেন্ড

২। ভিনেগার পানীয় (বেকিং সোডা ছাড়া)

৩। শাকসবজি + ডিম + মাছ/মাংস + সালাদ + বাদাম + কিনোয়া রাইস (সপ্তাহে ৩–৪ দিন)

৪। চিয়া সিড পানি


👉 আপনার প্রয়োজনীয় সব পণ্য এক জায়গায়! 
এখনই ভিজিট করুন Ultimate Organic Life | The Gifts of Nature.


মেইনটেইনিং-এর উপকারিতা:


এটি মেটাবোলিজমকে সক্রিয় রাখে, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স থেকে রক্ষা করে এবং সামগ্রিক সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।


বি. দ্র.: তালিকার কোনো খাবার খাওয়ার পর যদি শরীরে অসুবিধা হয়, তবে সেই খাবার সাময়িকভাবে বাদ দিন এবং কিছুদিন পর পুনরায় চেষ্টা করুন। খাবারের সময় ও পরিমাণ নিজের পছন্দ অনুযায়ী সামান্য পরিবর্তন করা যেতে পারে। সর্বোপরি, অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই ডায়েট চার্ট ফলো করুন।



Sign in to leave a comment